কেন আমরা জায়ান্ট পিক্সেল স্মার্টকিটটি তৈরি করছি?
একটা ছোট্ট বাচ্চাকে যদি বলি, হলুদ রংয়ের কোন বস্তুর মধ্যে আসলে একসাথে দুটো রং আছে! সে অনেক অবাক হবে না? হয়তো বিশ্বাসই করতে চাইবে না! কিন্তু তাকে যদি রংয়ের ভেতরে বিজ্ঞান বুঝিয়ে দেয়া যায়, হলুদ রঙ যে লাল ও সবুজ রংয়ের সমষ্টি তা বুঝিয়ে দেয়া যায়, তাহলে সে বিজ্ঞানের মজার পৃথিবী সম্পর্কে আরো বেশি কৌতূহলী হবে।
পৃথিবীতে হাজার হাজার রং, এই রঙিন দুনিয়ায় রংয়ের কোন অভাব নেই। কিন্তু মাত্র তিনটি মৌলিক রং (লাল, নীল ও সবুজ) ব্যবহার করেই পৃথিবীর সকল রং তৈরি করে ফেলা যায়! আমরা চাই, আমাদের সন্তানেরা রংয়ের এই রহস্য সম্পর্কে জানুক। তারা জানুক কোন কোন রং মেলালে কমলা রং, কোন রংয়ের সাথে কোন রং দিলে পাওয়া যায় বেগুনি রং।
কী কী আছে জায়ান্ট পিক্সেলে?
১। আরজিবি এলইডি মডিউল
২। ব্যাটারি
৩। মজার চশমা
৪। তিন রংয়ের ফিল্টার পেপার।
কী কী করা যাবে এগুলো দিয়ে?
জায়ান্ট পিক্সেলের মৌলিক রংয়ের নবগুলো ঘুরালে এলইডি লাইটে রংয়ের মিশ্রণের ফলে তৈরি হওয়া নতুন রং দেখা যাবে। আবার মজার চশমা চোখে দিলে নতুন রংটি কোন কোন রংয়ের মিশ্রণে তৈরি হয়েছে ও কোন রং কতটুকু পরিমাণে আছে তাও দেখা যাবে। কোন রং কতটুকু পরিমাণ মেশালে হালকা হলুদ রং হয়, গাড় হলুদ বা উজ্জ্বল হলুদের জন্য কোন রং কতটুকু মেশাতে হয়, এমন অনেক তথ্য জানা যাবে। আর রংয়ের ফিল্টারগুলো ব্যবহারের ফলে রংয়ের শোষণ ক্ষমতা সম্পর্কে জানা যাবে।